অনলাইনে আয়ের মাধ্যমঃ ঘরে বসে অনলাইনে আয় করা যায়। ইন্টারনেট মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে আসছে। মানুষ এখন অনলাইনে অর্থ আয়ের জন্য অনেক মাধ্যম ব্যবহার করছে। অনলাইনে আয়ের নানা পথও তৈরি হয়েছে।
তবে অনলাইনে কাজ করে আয় করতে গেলে কোন প্ল্যাটফর্ম ধরে এগুচ্ছেন, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
অনলাইনে আয় করার নানান সুযোগ থাকলেও কিছু ক্ষেত্রে প্রতারণার মুখে পড়তে পারেন। অনলাইনে কাজ করে রাতারাতি কোটিপতি বনে যাওয়ার সুযোগ নেই। তাই এই ধরনের প্রচারণামূলক কাজের ক্ষেত্র থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে ও সাবধান হতে হবে।
কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম, ওয়েবসাইট ও রিসোর্স আছে, যা কাজে লাগিয়ে অনলাইনে আয় করতে পারবেন।
তবে,অনলাইনে আয়ের মাধ্যম জেনে নিন এসব সম্পর্কে;
- ফ্রীল্যান্ন্সিং
- নিজের ওয়েবসাইট তৈরি
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- জরিপ, সার্চ রিভিউ
- ভার্চু্য়াল সহকারি
- অনুবাদ
- অনলাইন টিউটর
- সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
- ওয়েব ডিজাইন
- কনটেন্ট রাইটিং
- ব্লগিং
- ইউটিউব
- পিটিসি
- ডাটা এন্ট্রি
ফ্রীল্যান্ন্সিং
অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রীল্যান্ন্সিং কাজ করার বিষয়টি সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্স কাজের সুযোগ দেয় কয়েকটি ওয়েবসাইট।
সেখানে একাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়। কাজদাতারা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রীলান্সারদের কাজ দেওয়া হয়।
একটি ওয়েবসাইটে কাজের দক্ষতার বিবরণ জানতে হয়, যাতে ক্রেতা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারে। এসব ওয়েবসাইটে মাধ্যম fiverr.com ও ওয়ার্ক এন্ড হায়ার ডটকমে ফিন্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। ঘন্টায় ৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত আয় সম্ভব এসব সাইট থেকে।
মনে রাখতে হবে যে, কাজ শেষ করার পর কাজদাতার অনুমোদন পেলেই তবেই অর্থ ছাড় দেবেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কাজের মানের ওপর কাজদাতার রেটিং দিতে পারেন।
গ্রাহকের পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত কাজ করে দিতে হয় ফিন্যান্সারকে। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট এর মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ আনা যায়।
নিজের ওয়েবসাইট তৈরি
এখন নিজের ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য অনলাইনে অনেক উপাদান পাওয়া যায়। এরমধ্য ডোমেইন নির্বাচন, টেমপ্লেট ওয়েবসাইট তৈরি নকশা প্রভৃতি। যখন পাঠক বা দর্শককে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কন্টেন্ট সেবা দেওয়ার প্রস্তুতি সারা, যখন গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন ও আবেদন করতে হবে।
গুগোল বিজ্ঞাপন যখন সাইডে দেখানো শুরু হবে এবং তাতে ক্লিক পড়বে, তখন আয় আসতে শুরু করবে। ওয়েবসাইটের ট্রফিক দর্শক যত বেশি হবে, আয়ের পরিমান তত বেশি বাড়বে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং
এই পদ্ধতিতে আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েব পেজ বা ব্লগ প্রয়োজন হয়। যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লিংক তাতে যুক্ত করতে পারবেন। তখন আপনার সাইট থেকে ও প্রতিষ্ঠানে পণ্য বা সেবা কোন দর্শক কিনবেন, তখনি আপনার আয় আসতে শুরু হবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইন ভালো উপায়। যারা এই কাজে দক্ষ ও অভিজ্ঞ, তারা বিভিন্ন ডিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাদের আয় আসে। তাদের তৈরি একটি পণ্য অনেকবার বিক্রি হয়ে থাকে। অর্থাৎ একটি ভালো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে।
অনলাইনে এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটে গ্রাফিক্সের কাজ বিক্রি করা যায়। এছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও ট্রাফিক ডিজাইন দের অনেক চাহিদা থাকে।
জরিপ, সার্চ রিভিউ
অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে অর্থ আয় করতে পারবেন। অনেক ওয়েবসাইট জরিপে অংশ নিলে অর্থ দিয়ে থাকে। এছাড়া অনলাইন সার্চ ও পণ্যের পর্যালোচনা লিখে আয় করতে পারবেন।
তবে এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংকিং তথ্য দেয়া লাগতে পারে। তাই এক্ষেত্রে কাজ করার সময় সতর্কতা ভাবে কাজ করতে হবে আমাদেরকে। এ বিষয়ে কাজের সময় কোনটি প্রকৃত কাজ আর কোনটি স্ক্যাম যাচাই- বাছাই করে কাজ করতে হবে আমাদের।
ভার্চু্য়াল সহকারি
যখন ভার্চুয়াল সহকারীদের কাজের ক্ষেত্র বেড়েছে। ঘণ্টা প্রতি আরো বেশি, বাড়ি থেকে কর্পোরেট অফিসের নানান কাজ অনলাইনে করে দেওয়ার সুবিধা আছে এখন। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মী নিজের ব্যবসা নিজে চালানো যায়। বিভিন্ন দক্ষতার ভিত্তিতে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দেয় প্রতিষ্ঠানটি।
এর মধ্যে ফোন কল, ই-মেইল যোগাযোগ ইন্টারনাল রিসার্চ, ডেটা এন্ট্রি, এডিটিং, রাইটিং, ব্লক, গ্রাফিক্স,টেক সাপোর্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবস্থাপনার মত কাজ থাকে। ২৪/৭ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাচ, freelancer.com পিপল পার আওয়ার, আপওয়ার্কের মতো সাইটগুলোতে কাজ পাওয়া যায়।
অনুবাদ
ইংরেজির পাশাপাশি অন্য কোনো ভাষা ভালোভাবে জানা থাকলে সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন আপনি। বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে বিভিন্ন ডকুমেন্ট অনুবাদ করে আয় করতে পারবেন আপনি।
যাদের স্পেনিশ, ফ্রেঞ্চ, আরবি, জার্মান সহ অন্যান্য ভাষা জানা আছে এবং এগুলো থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ বা ইংরেজি থেকে সব ভাষায় অনুবাদ করতে পারলে আরো ভালো আয় করতে পারবেন আপনি।
অনেক সময় কাজদাতারা নিজের সময়ের অভাবে অনুবাদের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করিয়ে নেই তারা। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে এধরনের কাজ পাবেন আপনি।
অনলাইন টিউটর
কোন বিষয়ে যদি আপনার পারদর্শীতা থাকে, তবে অনলাইনে সে বিষয়ে শিক্ষা দিতে পারবেন আপনি। অনলাইন টিউটরদের এখন চাহিদা বাড়তেছে। সববয়সী শিক্ষার্থীদের আপনি শিক্ষা দিতে পারবেন।
এখানে অন্যদেশের শিক্ষার্থীদেরও পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনলাইন টিউশনি সুযোগ রয়েছে আপনাদের জন্য। সেখানে সুবিধামতো সময়ে পড়াতে পারবেন ছাত্র-ছাত্রী।
এসব সাইটে নিজের দক্ষতা অভিজ্ঞতা পরীক্ষা দিতে হয়। একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে ওয়েবিনার পরিচালক হিসেবে অনলাইনে সেশন পরিচালনা করতে পারবেন আপনি। দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বাড়লে এ ক্ষেত্র থেকে অনেক আয় করার সুযোগ আছে আপনার।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রম, এখন আর শুধু বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য নয়। এগুলো কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারবেন আপনি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ড এর পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পক দের প্রচুর অর্থ দেয়া হয় তাদের ব্র্যান্ডের প্রচার করার জন্য। অনলাইনে গ্রাহক টানা, প্রচার করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার।
বিভিন্ন পোস্ট তৈরি ভিডিওর মাধ্যমে ফেসবুক বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রকাশ করে তা ভাইরাল করতে পারলে ভালো অর্থ আসবে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যান- ফলোয়ার তৈরি সহ তাদের ধরে রাখতে প্রচুর ধৈর্য ও প্রাসঙ্গিক বিষয় হওয়া জরুরী।
ওয়েব ডিজাইন
এখনকার অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক বেড়েই চলেছে। কোন প্রজেক্টে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত সহজে আয় করা যায়। এসব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নয়। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে তাদের ওয়েব ডিজাইনার দরকার পড়ে।
যারা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান তাদের নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে শেখান থেকে ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন আপনি। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটি গুরুত্বপূর্ণ।
এছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদ এর জন্য ওয়েব ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের উপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকেই।
কনটেন্ট রাইটিং
যারা লেখালিখিতে ভালো এবং একাধিক ভাষায় সাবলীল লিখতে পারেন, তাদের কাজের জন্য আর বসে থাকতে হয় না। অনলাইনে প্ল্যাটফর্ম গুলোতে কাজ করে বা লিখে দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন আপনি।
আর্টিকেল লেখার মানের উপর ভিত্তি করে আয় আসবে আপনার। আর্টিকেল লেখার সময় নিজ ভাষায় সুন্দর ও ভালোভাবে লিখতে হবে। কাজ দাতা নির্দিষ্ট নীতি মেনে লেখার জন্য বলতে পারেন। নির্দিষ্ট বিষয়ে বা নিশ ধরে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারলে আপনার আয়ের ধারা বেড়ে যাবে।
ব্লগিং
অনেকে শখ করে অনেক বিষয়ে লেখা লিখি লেখে থাকে। কিন্তু শকের বিষয়টি যদি পেশাগত কাজে লাগাতে পারেন, তবে অনলাইনে আয় করতে পারবেন আপনি। ব্লগিং করে আয় করার সুযোগ আছে। দুই উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করা যায়।
একটি হচ্ছে নিজের ব্লগ সাইট তৈরি ও আরেকটি হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস বা টাম্বলার প্ল্যাটফর্মের বিনামূল্য শুরু করতে পারবেন আপনি। আবার চাইলে নিজে ডোমেইন হোস্টিং কিনে ব্লক চালু করতে পারবেন আপনি।
তবে আপনাকে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে নিজে ব্লক চালু করতে গেলে কিছু বিনিয়োগ করা দরকার হবে।
ডোমেইন, হোস্টিং, কিনতে হবে। নিজের ব্লগ শুরু করাটাই ভালো হবে। কারণ, এতে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে।
বিজ্ঞাপন, ফেসবুকে স্ট্যাটাস, আর্টিকেল, পর্যালোচনা প্রভৃতি নানা উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারবেন। তবে ব্লগ লিখে আয় করতে গেলে রাতারাতি আয় আসবে না আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।
এর জন্য প্রচুর সময় ধৈর্য ধরে থাকতে হবে আপনাকে। অনেকের ব্লগ থেকে আয় করতে কয়েক বছর পর্যন্ত লেগে যায়। ব্লগে নিয়মিত কন্টেন আপডেট সহ সক্রিয় রাখতে কাজ করে যেতে হয় সব সময়।
ইউটিউব
যারা ব্লগ লিখে আয় করতে স্বচ্ছন্দ নন, তারা ক্যামেরার সাহায্য নিয়ে ভিডিও থেকে আয় করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অবশ্যই সৃজনশীল আর ভালো সম্পাদনা জানতে হবে।
নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে তাতে ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে আয় করতে পারবেন আপনি।
আপনার চ্যানেল কোন ক্যাটাগরির এবং কোন বিষয়ে কাজ করতে আগ্রহী তা আপনাকে প্রথম ঠিক করতে হবে। কোন ধরনের ভিডিও রাখবেন তা আগে থেকে ঠিক করে রাখতে হবে আপনাকে।
যে বিষয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি, সে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে আপনাকেই ভিডিও বানাতে হবে। যদি সেই বিষয়ে ভিডিও না রাখেন মানুষ তা দেখবে না। মানুষ যদি ভিডিও না দেখে তাহলে আয় হবে না।
তাই বিষয়টি অনেকটাই ব্লগের মত। তবে এক্ষেত্রে কনটেন্ট হচ্ছে, ভিডিও। চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার ও ভিডিও দেখার সময় বাড়ালে আয়ের সম্ভাবনা বাড়বে বেশি। তাই অল্প সময়ে ভালো মানের ভিডিও বানাতে হবে আপনাকে। প্রতি হাজার ভিউ এর হিসাবে গুগল থেকে অর্থ পাবেন আপনি।
পিটিসি
অনেক ওয়েবসাইট আছে, যাতে রাখা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনাকে অর্থ দেয়া হবে। এ ধরনের সাইট কে পিটিসি সাইট বলে। প্রকল্প শুরু আগে নিবন্ধন করতে হবে।
তবে আপনাকে মনে রাখতে হবে যে পিটিসি সাইটগুলো বেশিরভাগ ভূয়া হয়। তাই কাজের আগে অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে সেটি প্রকৃত সাইট কিনা। অনেক সময় বন্ধুত্বে রেফারেন্স দিয়ে আয় করতে পারবেনা আপনি।
ডাটা এন্ট্রি
অনলাইনে সহজ কাজ গুলোর একটি হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। এই ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম হয়। তবে এ ধরনের অনলাইনে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোপ্রমোশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায়।
যাদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির ভালো টাইপিং এর দক্ষতা আছে তারা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাদের কোনো কাজের দক্ষতা থাকে, তারা অতি সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারে।
You must be logged in to post a comment.