মোবাইল ফোন: বর্তমানে মোবাইল ফোন বা স্মার্টফোনের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। বিশ্ব যত আধুনিক হচ্ছি তেমনি টেকনোলজির উন্নতি অগ্রসর হচ্ছে। বর্তমানে ছোট-বড় সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে আমরা, কথাবার্তা, বিনোদন, গেমস, ভিডিও ইত্যাদি আরো অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি।
মোবাইল ফোনের আবিষ্কার
মোবাইল ফোন ১৯৭৩ সালে আবিষ্কার হয়েছিল। আমেরিকান নিউইয়র্কে কে।মোবাইল ফোন এর জনক বলা হয় মাটিন কুপাকে।
ফোন কি?
ফোন হোল এমন একটি ডিভাইস যার মাধ্যমে আমরা একে অপরের দূরত্ব থাকলেও কথা বলতে পারি।যদি কোন ব্যক্তি বিশ্বের এক কোনায়ও বসে থাকে তাহলেও তার সাথে কথা বলা যায়।
মোবাইল হলো বর্তমান সময়ের মানুষের কাছে একটি অপরিহার্য ইলেকট্রিক যন্ত্র যা আমার ব্যবহার করি।এই ফোন সহজে যেকোনও স্থানে বহন করা এবং ব্যবহার করা যায় বলে “মোবাইল ফোন” নামকরণ করা হয়েছে।
মোবাইল ফোন এর ব্যবহার
অনেক মোবাইল ফোনই স্মার্ট ফোন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
- গেমস খেলা
- ছবি ও ভিডিও তোলা
- ঘড়ির সময় দেখা
- কথা রেকর্ড করা
- পেরন ও গ্রহণ
- ট্রেনের টিকিট বুকিং করা
- খুদে বার্তা
- ক্যালকুলেটর
- ইন্টারনেট
- টাকার আদানপ্রদান করা।
- বিদ্যুৎ/গ্যাস বিল দেয়া ইত্যাদি।
১। মোবাইল ফোন এর উপকারীতা
মোবাইল ফোন আবিষ্কার হওয়ার পর থেকেই সময়ে সময়ে মোবাইলে আধুনিকতা বেড়েই চলেছে। ও মোবাইল প্রযুক্তি উন্নতি করা হচ্ছে।
আজকে আমাদের মোবাইল ফোন গুলো চাহিদা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে গেছে। আজকে আমাদের মোবাইল ফোন এতটা জরুরি হয়েছে যে মোবাইল ছাড়ী আমার একমুহূর্তো থাকতে পারি না।
কাজ কম,কথাবার্তা, ভিডিও চ্যাটিং,গেমিং,গান শোনা,যোগাযোগ, ইন্টারনেট, ভয়স কল,টিভি দেখা, মনোরঞ্জন, ইত্যাদি আমার অনেক কাজ মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে করে থাকি।
অনেকটা সময়ই আমরা মোবাইল ফোন এর ব্যয় করে থাকি। মোবাইল ফোন থেকে লাভ হওয়ার সাথে সাথে এর অপকারীতা রয়েছে।
২। মোবাইল ফোন এর অপকারীতা
বর্তমান সময়ে বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষগুলো ফোনের ব্যবহার করছে।মোবাইল ফোন একটা নেশা হয়ে গিয়েছে।
মোবাইল ফোন এর ক্ষতিকর দিক:
১। সবসময় বিভ্রান্ত করা।
২। স্বাস্থ্য নিয়ে সমস্যা।
৩। দুর্ঘটনা হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
৪। অতিরিক্ত সময় নষ্ট হওয়ার কারন।
৫। নিরাপত্তা গোপনীয়তা সমস্যা
৬। কাজেম মুন্ না বসা।
৭। অতিরিক্ত মোবাইলে টাকা খরচ
৮। মোবাইলে প্রতি নেশা।
যদি আপনি অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকেন,তাহলে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি হবে।
মোবাইল ফোন এর অপকারীতা ও ক্ষতিকর দিক গুলো অনেক রয়েছে যদিও এর লাভের গুরুত্ব বেশি।
তাই আমাদের উচিত প্রয়োজন অনুযায়ী মোবাইল ফোন এর ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সময় মতো কাজ করা,শারিরীক ব্যয়াম,শরীর চচা, ইত্যাদি করার পর আমাদের উচিত মোবাইল ফোন ব্যবহার করা।
বতমান সময়ে পড়াশুনার ক্ষেএে মোবাইল ফোন এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মোবাইল ফোন যদি উপকারী থেকে অপকারী বেশি হয় তাহলে আপনারা কি করবেন।
মোবাইল হলো বর্তমান সময়ের মানুষের কাছে একটি অপরিহার্য ইলেকট্রিক যন্ত্র যা আমার ব্যবহার করি।এই ফোন সহজে যেকোনও স্থানে বহন করা এবং ব্যবহার করা যায় বলে “মোবাইল ফোন” নামকরণ করা হয়েছে।
মোবাইল ফোন এর ব্যবহার
অনেক মোবাইল ফোনই স্মার্ট ফোন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
You must be logged in to post a comment.