গ্যাসের মোলার আয়তন :1 মোল পদার্থের আয়তন দখল করে তাকে ওই গ্যাসের মোলার আয়তন বলে
আদর্শ বা প্রমাণ অবস্থাঃ 0° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা এবং এক বায়ুমন্ডল চাপকে একত্রে প্রমাণ তাপমাত্রা ও চাপ বা আদর্শ তাপমাত্রা ও চাপ বা সংক্ষেপে আদর্শবান অবস্থা বলা হয়।
প্রমাণ অবস্থায় 1 মোল গ্যাসের আয়তন হয় 22.4 লিটার।
মোলার দ্রবণঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে যদি একমোল দ্রব দ্রবীভূত থাকে তাহলে সেই দ্রবনকে মোলার দ্রবণ বলা হয়।
দ্রাবক:দ্রবণের মধ্যে যে উপাদানটি অধিক পরিমাণে থাকে তাই দ্রাবক।
দ্রবঃ দ্রাবক এ যে পদার্থ দ্রবীভূত করে দ্রবণ প্রস্তুত করা হয় তাই দ্রব।
জলীয় দ্রবণ: পানিকে দ্রাবক হিসেবে ব্যবহার করলে যে দ্রবণ তৈরি হয় তাকে জলীয় দ্রবণ বলে।
মোলারিটি :নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণের মধ্যে যত মোল দ্রব দ্রবীভূত থাকে,তাকে মোলারিটি বলে।
ডেসিমোলারঃ দ্রবণ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার কোন দ্রবণে 0.1 মোল দ্রবীভূত থাকলে তাকে ডেসিমোলার দ্রবণ বলে।
সেমিমোলার দ্রবণঃ নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় 1 লিটার কোন দ্রবণের 0.5 মোল দ্রবীভূত থাকলে তাকে ডেসিমোলার দ্রবণ বলে।
ডেসিমোলার দ্রবণ এর মোলারিটি 0.1 *সেমিমোলার দ্রবণ এর মোলারিটি 0.5
দ্রবণ তিন ধরনের হয়ে থাক। যথাঃ
1)সম্পৃক্ত দ্রবন
২)লঘু দ্রবন ও
৩)গাঢ় দ্রবন।
সম্পৃক্ত দ্রবণ কোন নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় কোন নির্দিষ্ট থাকে কোন নির্দিষ্ট দ্রব্যের সর্বোচ্চ পরিমাণ দ্রবীভূত হতে পারে তত পরিমান দ্রবীভূত থাকলে ঐ দ্রবনকে সম্পৃক্ত দ্রবণ বলা হয়।
লঘু দ্রবণঃ যে দ্রবণের দুধের পরিমাণ তুলনামূলক কম তাকে লঘু দ্রবণ বলে।
গাঢ়দ্রবণঃ কোন দ্রবণে একটি নির্দিষ্ট পরিমান দ্রাবক এর মধ্যে বেশি পরিমাণ দ্রবণ মিশ্রিত করলে তাকে গাঢ় দ্রবন বলে।
সূত্রঃ
গ্রামে এককে দ্রব্যের ভর= দ্রবণের মোলারিটি ×মিলিমিটার এককে দ্রবনের আয়তন × দ্রবের আণবিক ভর ÷1000
W=SVM÷1000
চাইলে আপনারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন নিচে ক্লিক করে দেখে নিন?
You must be logged in to post a comment.