কম্পিউটার কি | বাড়িতে বসেই আপনি কম্পিউটার শিখেনিন

কম্পিউটার হলে প্রযুক্তির এমন এক যন্ত্রপ্রকৌশল ও প্রযুক্তি-নিরভর সভ্যতার অগণিত আবিস্কারের বিস্ময়য়ের ঘোর না কাটতেই বিষ শতকে যে মহাবিস্ময়কে মানুষ আলাদিনর চোগের মতো হাতের মুঠোয় পেয়েছে তার নাম কম্পিউটার। আদের দৈন্দীন জীবন অনক সহজ সুন্দর করে তুলেছে এই ইলেক্টিক যন্ত্রতি। অনেক সহজ হয়ে উঠেছে প্রশাসনিক কজকর্ম ও হিসাব নিকাশের জটিলতা। অনাবশ্যক অনেক মানসিক শ্রমের হাত থেকেও রেহােই পেয়েছে মানুষ। আমরা এক কথায় বলতে পারি যে কম্পিউটার মানুষের জীবনকে অনেক সহজ করে তুলেছে।

কম্পিউটারকী?

আভিধানিক অর্থ কম্পিউটার হলো এক ধরণের গননা কারী যন্ত্র। কিন্তু আজকাল কম্পিউটারকে কেবল গণনাকারী বলা চলে না। এখন তা এমন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রের ধারণা দেয় যা অগণিত তথ্য বা উপাত্ত গ্রহণ অত্যন্ত দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে সংরক্ষণ, গণনা, বিশ্লেষণ ইত্যাদি করতে পারে।

কম্পিউটার আসলে একধরনের যন্ত্র-মস্তিস্ক। মানুষ যেমন করে মগজে ধরে-রাখা স্মৃতি, অভিজ্ঞতা, তথ্য ও তত্ত্ব কাজে লাগিয়ে সমাস্যার সমাধান করে, কম্পিউটারের কাজও তেমনি। কম্পিউটারকে তথ্য ও নির্দশনা প্রদানের জণ্যে যে বিশেষ ভাষা ব্যবহার করা হয় তাকে বলাহয় প্রোগামিং ল্যাংগুয়েজ, আর এসব কিছুকে একত্রে অভিহিত করা হয়,।

কম্পিউটারের বড় উপযোগিত হলো তথ্য ও প্রোও  প্রোগ্রামের রদবদল বা সংযোজন ঘটিয়ে িএকই কম্পিউটাকে দিয়ে নানারকম কাজ করানো চলে। কম্পিউটার যে আজকের  দিনে বিস্ময়কর ও বিশ্বস্তভাবে সবধরনে কাজের সংগে যুক্ত হচ্ছে তার মূলে রয়েছে এর বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট।

সেগুলো হলো: এক, অভ্যন্ত দ্রুত গণনার ক্ষমতা, দুই বিপুল পরিমাণ উপাত্তকে সুসংবদ্ধভাবে যন্ত্র-মগজে ধরে রাখার ক্ষতা, তিন: তথ্য বিশ্লেষণের নির্ভুল ক্ষমাত, চার, ডেটা ও প্রোগ্রাম অনুসারে কাজ করার ক্ষমতা। মানুষের বুদ্ধি ও চিন্তাশক্তি ক্রমেই কম্পিউটারের কার্যকারিতা ক্ষেত্রকে সম্প্রসারিত করছে।

কম্পিউটার কাকে বলে?

যখন আমরা কোন কম্পিউটারের কথাবলি তখন আমাদের ঘড়ে থাকা বা আমাদের দপ্তেরে থাবা পিসি বা ল্যাপটপের কথাই মনে পড়ে।

কম্পিউটার অর্থ হলো গনানা কারি যন্ত্র। কম্পিউটার এমন একটি ইলেক্টনিক ডিভাইস বা যন্ত্র যা অতি দ্রতু নিখুত ও নির্ভুল ভাবে বিভিন্ন ধরনের গানিতিক সম্বার সমাধান দেয়। এছারাও কম্পিউটারের ডাটা সংরক্ষন প্রক্রিয়া ও পুনোরুদ্ধার করার খমতা রয়েছে।

কম্পিউটার কত প্রকার  ও কি কি?

কম্পিউটারের সুত্রপাত:

প্রাচীনকাল থেকে যাস্ত্রিক গণনা পদ্ধতি ক্রমান্বয়ে ধাপে ধাপে বর্তমান কম্পিউটারের রুপ নিয়েছে। তবে আধুনিক কিম্পিউটারের সুত্রপাত হয়েছে 1833 সালে ব্রিটিশ গণিতবিদ চার্লস ব্যাবেজের গণকযন্ত্র অ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন থেকে। এরপর ইলেকট্রনিক মাইক্রোগ্রসেসর যন্ত্র আবিস্কারের সঙ্গে সঙ্গে কম্পিউটারের ওজন ছিল ত্রিশ টন, তার আয়তনও ছিল বিশাল। 40 ফুট লম্বা ও 20 ফুট চওড়া ঘরের দেয়াল জুড়ে ছিল এর যন্ত্রপাতি। আর এখন আকার নেমে এসছে হাপতব্যগের আকারে।

আমারা কেন কম্পিউটার শিখবো?

বর্তমান যুগ কম্পিউটার যুগ। যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে দেশেকে উন্নতির দিকে এগিয়ে নিতে হলে কম্পিউটার শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। তাই জাতীয় উন্নতির কথা বিবেচনা করে প্রত্যেক শিক্ষিত ব্যক্তিকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করা এবং তা প্রয়োগের মাধ্যমে দেশের কল্যাণ সাধন কারা উচিত। কম্পিউটারের কর্মক্ষেত্র প্রসারণের সাথে সাথে কম্পিউটার শিক্ষার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা বেড়েই চলেছে।

কম্পিউটার শিক্ষার মাধ্যমেই  এর উপযুক্ত ব্যবহার ণিশ্চিত করা যায়। কম্পিউটার শিক্ষার অভাব থাকলে এর কার্যকারিতা ব্যাহৃত হবে। তাছাড়া  কিম্পউটারের কার্যক্ষেত্রে সম্প্রসারণের সঙ্গে প্রয়োজনীয় প্রমিক্ষণপ্রাপ্ত জনশক্তির চাহিদাও বারড়ে। তাই কম্পিউটার শিক্ষার ব্যাপক সম্প্রসারণ অত্যাবশ্যক।

কম্পিউটারশিক্ষাব্যবস্থাঃ

কম্পিউটার এখন মানুষের দৈনন্দিন কাজকর্ম থেকে শুৃরু করে অফিস -আদলত কলকার খানা প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় দীক্ষা গুরুর ভুমিকা পালন করছে, সেজন্য কম্পিউটার শিক্ষা ব্যাপক ও সামগ্রিক হওয়া প্রয়োজন। সে সরকারি প্রচেষ্টা হোক আর বেসরকারি বা ব্যক্তিগত উদ্যোগ বা ব্যক্তিগত প্রচেষ্টাতেই হোক। একনকার দিনের চাহিদা তথা যগের দাবি মেটাতে কম্পিউটার শিক্ষাকে মানুষের হাতের নাগালে বা মানুষের দোর গোড়ায় পৌঁছে দিতে ব্যপক আয়োজন দরকার ।

সেজন্য প্রয়োজণ বিপুণ জণশাক্ত নিয়োগ। একটি জাতির দক্ষ জনশক্তি যখন কাজে নিয়োজিত থাকে, তখন জাতি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থেকে। প্রতিটি মানুষের মাঝে কম্পিউটারের যখন কাজে নিযোজিত থাকে, তখন জাতি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থকে। প্রতিটি মানুষের মাঝে কম্পিউটারের  জ্ঞানকে সম্প্রসারিত করা েএখনকার দিনের দাবি বা যুগের দাবি। এ লক্ষ্যে কম্পিউটার শিক্ষকে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। বর্তমাণে সমস্ত বিশ্বে কম্পিউটার শিক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পার্শ্ববতী দেশে ভরতে ব্যাপক তোড়জোড় চলছে ফলে তার এক্ষত্রে বিপুল সাফল্যকে করায়ত্ত করে ফেলেছে।

দেশের কাগিরি শুধু মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখলেই চলবে না, উচ্চ মাধ্যমিক এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় করা হলে তা জাতির জন্য মঙ্গলই বয়ে আনবে বলে সকল বিদ্ব্যাণজন বিশ্বাস করেন। কম্পিউটার শিক্ষাকে মানুষের কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার সরকারি প্রচেষ্টকে সাধুবাদ জানাণো যায় এ চেষ্টা যাতে ফলবতী হয় সেজন্য আমাদের সকলকে জাতীয়ভাবে সচেষ্ট হতে হবে।

এমএসওয়ার্ডকী?

বহুল প্রচলিত  অফিস এল্পিকেশন এর একটি অংশ। আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় সবচে বিশি ব্যবহার করে থাকি এম এস ওয়ার্ড । আমাদের কোনো ডকুমেন বা টেক্স লিখে পিন্ট করার জন্য ব্যবহার করে থাকি।

কিভাবে এম এস ওয়ার্ড চালু করতে হয়?

এম এস ওয়ার্ড প্রথমে আমাদের জানতে হাবে কিভাবে এ প্রোগ্রামটি চালু করা যায়। সেক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারে অবশ্যই এম এস অফিস এর যে কোন একটি ভার্সন ইন্সটল করা থাকতে হবে। আমার কম্পিউটারে 2019 ভার্সনটি আছে তাই কিভাবে এম এস ওয়ার্ড 2019 চালু করবেন তা এখানে দেখাবো। এম এস ওয়ার্ড 2010 ভার্সন হতে বর্তমান ভার্সনগুলো প্রায় একই ধরনের হলেও এর পূর্বের ভার্সনগুলোর ইন্টারফেস একটু আলাদা। তবুও এ টিউটোরিয়াল ফলো করে আপনি যে কোন ভার্সনের এম এস ওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারবেন।

এম এস ওয়ার্ড চালু করার নিয়ম:

এম এস ওয়ার্ড এ্যাপ্লিকেশনটি আপনি  একধিক পদ্ধতিতে রান করতে পারেন। নিচে এম এস ওর্য়ড চালু করার তিনটি পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।ৎ

প্রথমধাপ:

Start বাটন এর মাধ্যমে: Start বাটন এ ক্লিক করুন। যেখান হতে  All Programs   (W-7) ও তার পূর্ববর্তী ভার্সনের জন্য/  All Apps (W-10  প্রথম সময়ের ও এস ভার্সনগুলোর জন্য) অপশন এ ক্লিক করুন। অতপর  Microsoft Office সাব-মেন্যু ক্লিক করুন। এখান হেত Microsoft Word 2019 লেখাটি দেখে ক্লিক করুন। এরপর আপনার কম্পিউটারে ওয়ার্ড এ্যাপ্লিকেশনটি ওপেন হওয় শুরু হবে।

দ্বিতীয়ধাপ:

এ ধাপেও অফিস চালু করার পদ্ধতি একেই, তবে আরো একটু সহজে। তবে এ পদ্ধতি শুধুমাত্র 2019 সনের পূর্বের W–10 এর পূর্ববতী অপারোটিং সিস্টেমগুলোর জন্য প্রযোজ্য। Start বাটন এ ক্লিক করুন। এবার স্টার্ট মেন্যু বাম পাশে ওয়ার্ড অপশনটি খুজে বের করে সেখানে ক্লিক করুন।

তৃতীয়ধাপ:

আপনার মাইজ পয়েন্টার টি মনিটরে যে কোনো ফাকা যায়গায় রাই/ অফশোনাল বাটন ক্লিক করুন। এর পর নিউতে ক্লিক করুন। নিউতে ক্লিক করার পর নিউ মাইক্রোসপট অফিস ওয়ার্ড ডকুমেন্ট নামে একটি ডকুমেন্ট দেখা যাবে। আপনি সে খানে ক্লিক করলে আপনার কাঙ্খিত ডকুমেন্টটি ওপেন হবে।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
Recent Articles