অসমাপ্ত প্রেম কাহিনি।

সে অনেক দিন আগের কথা ৷ তখন আমি পরি ক্লাস 8 এ ৷ সবকিছুই খুব ভালোই জাচ্ছিলো৷ স্কুল,কচিং ৷ সব বন্ধুরা মিলে বেস ভালোভাবেই দিন গুলো কাটাইছি ৷ আমার অনেক বন্ধু বান্ধব ছিলো তার মদ্ধে রাব্বি,কাওসার,আস্রাফুল,সিয়াম শুভো,আরো অনেকে ৷

আমার মেয়ে বান্ধবি বেসি একটা ছিলো না৷ তো সবাই মিলে বেশ মজাতেই দিন গুলোই কাটিয়েছি ৷ তার মদ্ধে আমার বেসির ভাগ বন্ধুই প্রেম করতো ৷ আমার এক বন্ধু আমাকে বলল দস্ত তুই প্রেম করিশ না কেন?

আমি বল্লাম ভাই সোন একা আছি ভালো আছি ৷ কিন্তু সেই আমিই একদিন প্রেমে পরে গেলাম৷ জাকে আমি ভালোবেসে ফেলছি সেও আমাদের সাথে একসাথে কচিং করে ৷ একসাথে পরতে পরতে আমি অকে পছন্দ করতে সুরু করলাম সে তখন কিছু জান্তোই না যে আমি অকে পছন্দ করতে শুরু করছি ৷

তখন আমি শুধু অর দিকে তাকিয়ে থাকতাম আর অ জখনি আমার দিকে তাকাতো তখন আমি এমন ভান করতাম যে আম ওর দিকে তাকায় ই নি ৷ কিন্তু আমি যে ওকে ভালো বাসি সেটা ওকে কিভাবে বলবো বুঝতে পারতেছিলাম না ৷

আমার ভয় করতো যদি ও ওর বারিতে বিচার দেয় ৷ কিন্তু আমি ওর দিকে তাকিয়ে ই থাক তাম ৷ কিন্তু কিভাবে বলবো বুঝতে পারতেছিলাম না ৷

ওর নাম রুনা৷ আমি আম্র এক বন্ধুকে বললাম ৷ দস্ত আমি না রুনাকে ভালোবাসি কিন্তু বলতে পারতেছি না ভয় করতে ছে৷ তখন ও বলল ভয় করিস না তুই একটা কাগজে লেখ যে তুই ওকে ভালোবাশিশ৷ তারপর কাগজ টা তুই আমার কাছে দে আমি ওকে দিয়ে দিবো ৷

আমি কি করলাম আমি একটা কাগজে লিখে কাওসারের কাছে দিলাম ত্রপর কাওসার রুনাকে দিয়ে দিলো৷ আমি তখন ভয়ে হাত পা কাপ্তে সুরু করলো৷ সেস মেশ রুনা আমার রিলেসনের রিকএস্ট একছেপ্ট করেছে৷

রুনার এক বান্ধবি আমাকে বলল ভাইয়া ফুল কই ফুল ছেরা কিন্তু হবে না ৷ আগে জান ফুল নিয়া আসেন৷ তারপর রুনা ও আমাকে একটা কগজে তার মনের কথা লিখে আমাকে দিলো যে ও ও আমাকে ভালোবাসে৷ তখন আমার খুসি আর দেখে কে৷ তার পরের দিন৷ 

আমার বারিতে তো ফুলের গাছ নাই৷ তো ফুল কথায় পাই৷ তো আমাদের বারি থেকে কচিং এ জেতে জেই রাস্তা দিয়ে জেতে হয় সেই রাস্তায় এক অফিসে গোলাপ ফুলের গাছ আছে আর সেই গাছে সুন্দর সুন্দর ফুল ও ছিলো লাল,হলুদ,গোলাপি রঙের ফুল ধরে ছিলো৷

তো বন্ধুরা মিলে সেখান থেকে 3 টা বিভিন্ন রঙের ফুল নিলাম৷ তারপর সেই ফুল কস্টেপ দিয়ে 3 টা একসাথে লাগিয়ে রেখে দিছি ও কোচিং এ আসলে ওকে দিবো৷

কিন্তু কোচিং এ আসার পর ওকে ফুল দিতে পারলাম না৷ ভাব্লাম ছুটির সময় দিবো ৷ ওকে ছুটির সময় দারাতে বলছি আর ও অন্ন এক রাস্তাতে গিয়ে দারিয়ে ছিল আর আমি ওকে খুজে পাই না ৷

ও আমার জন্য এক রাস্তায় গিয়ে দারিয়ে ছিলো আর আমি আরেক রস্তায় খুজতেছিলাম৷ তখন আমি ওকে না পেয়ে রাগে ফুল ছিরে ফেল্লাম৷ তারপর বন্ধুরা মিলে বারি চলে আসলাম ৷ বারি চলে আসার পর আমি খালি ওর কথাই ভাবতেছি যে ও কি আমার সাথে আদও রিলেসন করবে?

কিন্তু আমি জানতাম যে ও আমার জন্য অন্ন এক রাস্তায় দারায় ছিলো ৷ তার পরের দিন আমার সবাই যখন কচিং এ আসলাম এসে দেখি ওরা আমাদের আগেই চলে আসছে৷ এখন ও স্যার আসে নাই ৷ ত আমরা গিয়ে বস্লাম ৷

কিন্তু ওইদিন আর আমি রুনার দিকে তাকাই নি কারন আমি ওকে দারাতে বলছিলাম কিন্তু ও দারায় নি তাই আমি ওর ওপর রাগ করে আর ওর দিকে তাকাই নি ওনেক খন বসে ছিলাম কিন্তু স্যার আসছিলো না ৷

কিছুখন পর ও একটা কগজে লিখে ঢিল্মারলো আমার দিকে৷ ওই কাগজে লিখা ছিলো ৷ Do you love me? লিখাটা আমার বন্ধু ও দেখছিলো ওরা দেখে কাগজ নিয়ে কারা কারি লাগিয়ে দিছিলো ৷

ওরা শুধু আমাকে বলতেছিলো কি রে কাগিজে কি লিখ ছিলো রে? আমি ওদের কে বললাম, না কিছু না এমনি৷ তারপর ওরা বলতেছে হুম এমনি সত্যি করে বল কি ছিলো ৷ তার পর ও টান দিয়ে আমার কাছ থেকে কাগজ টা নিয়ে নিলো ৷

তার পর ও কাগজ টা পরলো আর আমাকে বলল ও তাহোলে এসব আমি বললাম হুম এসব ই৷ তার পর আমি আমার বন্ধুদের কাছ থেকে একটু দূরে চলে আসলাম ৷ আসার পরে আমি ওই কাগজ টার অপর পাসে লিখলাম Yes i love you.

এ কথা টা লিখছি সাথে সাথে স্যার চলে আসলো৷ আমি শুধু ভাবতেছি কিভাবে কাগজ টা দেয়া জায় কিভাবে দেয়া জায়৷

তখন আমার মাথায় এক্টা বুদ্ধু আস্লো৷ বুদ্ধি টা হলো আমি পানি খাওয়া নাম করে বাইরে জাওয়ার সময় রুনার ব্রেঞ্চের উপর দিয়ে দিবো আর ও নিয়ে নিবে৷ ত আমি স্যার কে বললাম স্যার পানি খেতে জাবো স্যার বলল জা৷

তখন আমি পানি খেতে জাওয়ার সময় রুনার ব্রেঞ্চের উপর দিয়ে দিলাম আর ও সাথে সাথে নিয়ে নিলো কেও দেখতে পায় নি৷

পানির ত্রিস্না তো ছিলো না তার পরেও জেতে হতো নইলে তো আবার স্যার সন্দেহ করবে তাই গিয়ে সুধু কলের কাছ থেকে ঘুরে আসলাম ৷

তারপর কচিিং সেস করলাম৷ ছুটির পর 2 জনে হাত ধরে ঘুরলাম অনেক জায়গায়৷ তারপরে ওকে ওর বাসার দিকে এগিয়ে দিয়ে  বাসায় চলে আসলাম আমার বাসায়৷ 

ওকে আমার চোখের সামনে না দেখলে মনে হয় কত যুগ যুগ ধরে জেনো ওকে দেখি না৷ একটা দিন কথা না হলে মনে হয় জেনো কতো বছর ধরে ওকে দেখি না ৷

ওকে ছাড়া আমি আর কিচ্ছু বুঝতাম না একেই কি ভালোবাসা বলে?তাহলে কি আমিও প্রেমে পরে গেলাম?সারা টা দিন রাত সুধু ওর কথা ভাবতাম ওকে ছাড়া কিচ্ছু ভালো লাগতো না আমার খালি মনে হতো কখন যে আবার ওকে এক্টিবার দেখবো৷ সারাদিন সুধু ওর ই কথা ৷

পরতে বস্লে সুধু এর কথা খেতে বস্লে সুধু ওর কথা মনে পরে ঘুমাইতে গেলে ওর কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমাই জাইতাম টের ও পাইতাম না৷ 

তার পরের দিন আবার যখন আমরা সবাই কচিং এ আসলাম তখন ও স্যার ছিলো না আমার বন্ধুরা সবাই জার জার মতো তার জি এফ এর সাথে কথা বলতেছে৷ আমিও ওর সাথে বসে ওনেক্ষন সময় কাটালাম৷

দুজনে দুজনের হাতে হাত রেখে বসে বসে গল্প করলাম৷ তার স্যার আসার কতখন আগে আমি ওর কাছ থেকে চলে আসলাম আমার ব্রেঞ্চে৷ তারপর স্যার আস্লো স্যার কে পরা দিয়ে অংক বুঝে নিয়ে বসে রইলাম৷

আর অর দিকে তাকিয়ে রইলাম৷ তারপর সবার যখন পরা সেশ তারপর স্যার ছুটি দিয়ে দিলো আমরা সবাই ওই দিন গিয়েছিলাম৷ আমরা যেখান কচিং করতে আসতাম তার থেকে কিছুটা দূর গেলেই একটা পার্ক আছে৷ সেখানে গিয়ে দোলনাতে চরলাম আমরা৷ ওনেক মজা করলাম ওই দিন৷

তারপর রুনাকে ওর বারির দিকে এগিয়ে দিয়ে আমি আমার বাসায় চলে আসলাম৷ বাসায় এসে বেগ টেবিলে রেখে ফ্রেশ হলাম৷ তারপর খাওয়া দাওয়া করে মামার সাথে ঘুরতে বেরোলাম৷ আমি জানতাম না যে রুনা ইমু চালায় ৷

তো আমার এক বন্ধু আমাকে দেখালো যে রুনা ইমুও চালায়  তারপর আমি বাসায় এসে রুনার নাম্বার দিয়ে ইমুতে সারচ দিলাম দেখি যে এই নাম্বারে ইমু খোলা আছে৷ তো আমি যখন ওর ইমূ আইডিটা পাই তখন রুনা এক্টিভ ছিলো না৷

তার পরেও আমি মেসেজ দিয়ে রাখছিলাম যখন ও অনলাইনে আসবে তখন দেখবে ৷ তো সাথে আমার ছবি ও দিছিলাম কারন ও যদি না চিনে আমাকে তাই৷ কিন্তু ওই দিন ও অনলাইনে আস্লই না ৷

তার পরের দিন ও যখন কচিং এ আসে আমি তখন ওকে বললাম যে রুনা ইমুতে আমি মেসেজ দিয়েছি তুমি দেখছো ও বল্ল না আমার ফোনে এম্বি নাই ৷ তখন আমি ওকে 1.5 জিবি এম্বি রিচারজ করে দিলাম ওর নাম্বারে ৷ 

আপনি কি লেখালেখি করে ইনকাম করতে চান হ্যাঁ অবশ্যই পারবেন, কিভাবে লেখালেখি করে ইনকাম করবেন তা এখানে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখুন?

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments
Bijoy Hossain - Sep 4, 2022, 10:26 AM - Add Reply

নাইছ

You must be logged in to post a comment.
Mahin - Sep 7, 2022, 8:58 PM - Add Reply

How nice

You must be logged in to post a comment.
Aidetuo Roy - Sep 13, 2022, 8:39 AM - Add Reply

Very Nics

You must be logged in to post a comment.

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
Recent Articles