সঙ্গীর সঙ্গে মেসেজিংয়ে যে ভুলগুলো করবেন না | তার সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নিন

সঙ্গীর সঙ্গে মেসেজিংয়ে যে ভুলগুলো করবেন না: আমাদের সম্পর্কের ভিত পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেই তৈরি হয় একটি সম্পর্কে,  একে অপরের সঙ্গে কথা বলে কত অজানা বিষয় জানা যায়।

সমস্ত বিষয় সম্পর্কে,  মানুষটিকে আরও গভীরে চেনা যায় খুব সহজেই  তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কথা বলা আবশ্যক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

আমাদের সম্পর্কের ভিত পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেই তৈরি হয় সম্পর্ক। একে অপরের সঙ্গে কথা বলে কত অজানা বিষয় জানা যায়। মানুষটিকে আরও গভীরে চেনা যায় খুব সহজেই  তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কথা বলা আবশ্যক।

এদিকে বর্তমান দৌড়ে চলা জীবনে একে অপরের সঙ্গে দেখা করার সময় খুঁজে পাওয়া ভীষণই কঠিন। তাই মানুষ হাতে তুলে নিয়েছে আধুনিকতার অস্ত্র কথা বলার জন্য।

সেক্ষেত্রে মোবাইল হয়ে উঠেছে কথা বলার অন্যতম হাতিয়ার। অবশ্য কলিং ফ্রি হলেও বেশিরভাগ মানুষই ফোনে কথা বলতে পছন্দ করেন না।

তা কেন জানি না,  সেক্ষেত্রে একে অপরের সঙ্গে কথা বলার জন্য ব্যবহার করেন মেসেজ।আমাদের সম্পর্কের ভিত পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেই তৈরি হয়। একে অপরের সঙ্গে কথা বলে কত অজানা বিষয় জানা যায়। মানুষটিকে আরও গভীরে চেনা যায়।

তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কথা বলা আবশ্যক। এদিকে বর্তমান দৌড়ে চলা জীবনে একে অপরের সঙ্গে দেখা করার সময় খুঁজে পাওয়া ভীষণই কঠিন বিষয় ছিল। 

 আর এই বিকল্পের পিঠে চেপেই যুগল একে অপরের সঙ্গে কথা বলছেন খুব সহজেই,  নাওয়া, খাওয়া, পরা থেকে রকেট সায়েন্স- পছন্দ অনুযায়ী নিজের নিজের মতো বিষয়ে কথা বলছেন দুজনে খুব সহজেই,  এভাবেই গুটি গুটি মেসেজে মজবুত হচ্ছে সম্পর্ত্বেকে বাঁধন,  মুদ্রার অপর পিঠও রয়েছে।

সারাদিন মেসেজ করতে বসে অনেকে বুঝতেই পারছেন না, কী করব, কী করব না। আর সেখান থেকেই দেখা নানা রকম  দিচ্ছে সমস্যা। কখন যে মেসেজের ভুল ব্যবহার সম্পর্ককে খারাপ করে দিচ্ছে বোঝাই যায় না খুব সহজেই। 

তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, মেসেজ করার সময় এই বিষয়গুলি যেন অবশ্যই মানা হয় এবং উচিত। 

 সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলার সময় এই বিষয়গুলির খেয়াল রাখুন বা রাখতপ হবে।- সে কেমন আছে কেমন  অবস্থায় রয়েছে, সেই পরিস্থিতিতে মেসেজ করা যাবে কিনা, তার মুড কেমন রয়েছে।

এই বিষয়গুলি অবশ্যই বুঝে নিয়ে মেসেজ করতে বসুনএকবার মেসেজ করেছেন, দুইবার মেসেজ করেছেন ঠিক আছে। 

তবে তারপরও কোনও রিপ্লাই না আসলে তখনই আবার মেসেজ করতে যাবেন না কখনো।  তিনি তো কোনও কাজেও ব্যাস্ত থাকতে পারেন। ফ্রি হয়ে মেসেজ করবেন। তাই আর আপনি কোনও অবস্থাতেই ২-৩ ঘণ্টার মধ্যে মেসেজ করবেন না।

উঠেছ, খেয়েছ, ঘুমিয়েছ, কি করছ, গোসল করেছ?… এমন প্রশ্নের ফুলঝুরি নিয়ে বসে থাকলে যে কারও রাগ হবে। তাই কথায় কথায় এমন প্রশ্ন ঠুকে দেওয়ার অভ্যাস ছাড়ুন। বরং স্বাভাবিক কথা বলুন। ভালো লাগবে।

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা নিজেদের মধ্যে ঝামেলা মেটানোর অস্ত্র হিসেবে মেসেজকে ব্যবহার করেন।

 তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এভাবে কোনও সমস্যার সমাধান হবে না। বরং বাড়তে থাকবে সমস্যা বরং দীর্ঘায়িত হবে মেসেজ। তাই এভাবে কোনও মতেই মেসেজ করতে যাবেন না।

অনেক মানুষ আছেন যারা ঠিকভাবে মেসেজের উত্তর পর্যন্ত দেন না। শুধু হুম, হ্যাঁ, না, ঠিক আছে বলেই কাজ সেরে দেন। এমন মানুষগুলিকেও সতর্ক হতে হবে। কারণ এই ধরনের উত্তরের মাধ্যমে তারা সঙ্গীর প্রতি অবহেলা প্রদর্শন করেন।

উঠেছ, খেয়েছ, ঘুমিয়েছ, কি করছ, গোসল করেছ?… এমন প্রশ্নের ফুলঝুরি নিয়ে বসে থাকলে যে কারও রাগ হবে। তাই কথায় কথায় এমন প্রশ্ন ঠুকে দেওয়ার অভ্যাস ছাড়ুন। বরং স্বাভাবিক কথা বলুন। ভালো লাগবে। এসব কথা প্রতিনিয়ত নিজের জন্য বলে মনে করে। 

আমাদের সম্পর্কের ভিত পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেই তৈরি হয়। একে অপরের সঙ্গে কথা বলে কত অজানা বিষয় জানা যায়।

মানুষটিকে আরও গভীরে চেনা যায়। তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কথা বলা আবশ্য আমাদের সম্পর্কের ভিত পরস্পরের সঙ্গে কথা বলেই তৈরি হয়।

একে অপরের সঙ্গে কথা বলে কত অজানা বিষয় জানা যায়। মানুষটিকে আরও গভীরে চেনা যায়। তাই একটি সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কথা বলা আবশ্যক।

সঙ্গীর সঙ্গে মেসেজিংয়ে যে ভুলগুলো করবেন না কখনো সময় লাগতে পারে আপনার তাও ভালো লাগে। 

আপনি কি একজন প্রবাসী?

যেকোনো মানুষেরই অন্য দেশ,সে দেশের সংস্কৃতি এবং মানুষের প্রতি থাকে একটা বাড়তি আগ্রহ। আর,প্রবাসীদের জন্য একটি বড় সুযোগ থাকে ভিন্ন দেশের বিভিন্ন বিষয়গুলো ভিডিও কন্টেন্ট এর মাধ্যমে লক্ষ কোটি মানুষের সামনে তুলে ধরার।

যা তার জন্য তৈরি করে একটি সহজ আয়ের মাধ্যম।

আপনি কি একজন গৃহিনী?

শিক্ষিত ও রুচিশীল গৃহিণীদের অনেকেই প্রতিভা থাকা সত্ত্বেও নানাবিধ কারণে গৃহস্থালির কাজের পাশাপাশি বাইরে গিয়ে কোন চাকুরি বা ব্যবসা করতে পারেন না।

তারা ঘরে বসে নিজের প্রতিভা গুলোকে লক্ষ কোটি মানুষের সামনে উপস্থাপনের মাধ্যমে গড়ে তুলতে পারেন নিজের পরিচয় এবং অর্থনৈতিক ভাবে অবদান রাখতে পারেন নিজের পরিবারে।

ধন্যবাদ সবাইকে, সবাই ভালো থাকবেন। 

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
Recent Articles