হাটু লেগে যাওয়া সমাধান | নি নকিং knee knocing

হাটু লেগে যাওয়া সমাধান [ নি নকিং knee knocing ] প্রিয় ভাই ও বন্ধুগণ, আপনাদের মাঝে কিছু কিছু ছোটখাটো সমস্যা থাকে। কিন্তু আপনারা সেই দিক গুলো ভালোভাবে লক্ষ্য করেন না।

যেমন কিছু মানুষের পায়ের দিকে লক্ষ্য রাখলে বা খেয়াল করলে বুঝা যায় সমস্যাটা কোথায় তা হলঃ সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দুই পা পাশাপাশি রেখে পায়ের পাতা (v)পজিশনে রাখলে পায়ের হাটু যদি একটি সাথে আরেকটি লেগে যায় তাহলে তাকে বলে নি নকিং।

হাটু লেগে যাওয়া সমাধান [ নি নকিং knee knocing ] কোন সামরিক বাহিনীতে আবেদন করলে প্রথমে যে ধাপটি পার করতে হয়, তা হল পিলিমিনারি মেডিকেল।

এই ধাপটিয় ভালো ভাবে দেখে থাকেন সামরিক বাহিনীতে কর্মরত মেডিকেল বাহিনীর ডাক্তাররা। এই টেস্ট এ অধিকাংশই বাদ পড়ে নি নকিং টেস্ট এ ।

হাটু লেগে যাওয়া সমাধান [ নি নকিং knee knocing ]

নি নকিং  কি?[ knee knocing ]

সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দুইপা পাশাপাশি রেখে পায়ের পাতা (v)পজিশনে এ রাখলে পায়ের হাটু যদি একটির সাথে আরেকটি লেগে যায়, তাকেই বলে নিই নক ।

নি নকিং [knee knocing] এর প্রতিকার ও উপায়

১। রাতে বা দিনে ঘুমানো সময়।

রাতে বা দিনে ঘুমানোর সময় যত বেশিক্ষণ সম্ভব ২ দুই হাঁটুর মাঝে বালিশ রেখে দুই হাঁটু দিয়ে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরকমভাবে যত বেশি সম্ভব নিয়মিত চালিয়ে যেতে হবে।

২। বালিশ রাখার নিয়ম।

দুই হাঁটুর মাঝখানে মোটা বালিশ বা তেমন কিছু রেখে হাটু দিয়ে চাপ দিতে হবে থেমে থেমে। খেয়াল রাখতে হবে যে, বেশি জুর করতে গেলে ফ্রাকচার হয়ে যাবে আবার।

৩। ব্যায়াম।

প্রতিদিন সকালে বেশি বেশি পায়ের ব্যায়াম করতে হবে।স্ট্রেচিং গুলো করলেই হবে। আর যদি সকালে  বা  রাতে পায়ের ব্যায়াম জগিং করলে আরো ভালো।

৪। ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার।

যাদের নি নকিং [knee knocing]  এর সমস্যা আছে তারা বেশি করে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার বেশি করে খাবেন।

* নিয়মিত পায়ে বালিশ দিয়ে শুয়ে থাকতে হবে।

* সর্বদা পা ফাক করে হাঁটতে হবে।

* রোজ সকালে পায়ে বালিশ  দিয়ে দুই পা একসাথে(v)এর মতো  জোর করে চাপিয়ে রাখতে হবে কমপক্ষে ৫ মিনিট। রাতে কিন্তুু অবশ্যই পায়ের মাঝখানে বালিশ দিয়ে ঘুমাতে হবে।

* পা ফাঁক করে ওঠা/বসা করতে হবে রোজ ৪০ বার।

* দৌড়াতে হবে রোজ সকালে প্রতিদিন ২০ মিনিট করে। বেশি দৌড়ালে কোন সমস্যা নাই যত বেশি দৌড়াবে তত ভালো।

* দুই পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলে একত্র করে পায়ের গোড়া দূরে উল্টা ভি জোর করে বসা+ উঠা চেষ্টা করতে হবে।

উপরোক্ত ব্যায়াম নিয়মিত করতে থাকলে ১ থেকে ১.৫ মাসের ভিতরেই নিই নক থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

Enjoyed this article? Stay informed by joining our newsletter!

Comments

You must be logged in to post a comment.

Related Articles
Recent Articles